কলেজ পরিচিতি
বাংলাদেশের দক্ষিণ জনপদে সমুদ্র ছুঁয়ে যাওয়া একটি জেলার নাম পটুয়াখালী। নৈসর্গিক সৌন্দর্যমণ্ডিত এ জেলা শহর। এ শহররে প্রাণকন্দ্রেইে পটুয়াখালী সরকারি মহিলা কলেজ। প্রাচীরঘেরা এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশে অবস্থতি এ কলেজটি ১৯৬৬ সালরে ৪ জুলাই তৎকালীন পটুয়াখালী মহাকুমার এস.ডি.ও জনাব এম.এ সিদ্দিকি এর সভাপতিত্বে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে ২৫ সদস্যরে এক সাংগঠনিক কমিটি গঠনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে এবং ৭ মে ১৯৭৯ সালে জাতীয়করণ করা হয়। রাজনীতি ও সন্ত্রাসমুক্ত এ কলেজ পটুয়াখালীবাসীর র্গব। কলেজটিতে রয়েছে পড়াশুনার এক নির্মল পরিবেশ। বরাবরই এ কলেজের পরীক্ষার ফলাফল অত্যন্ত সন্তোষজনক। কলেজটিতে রয়েছে সুসজ্জতি বিজ্ঞান গবষেণাগার, সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার, প্রাচীরঘেরা বিশাল খেলার মাঠ, প্রশস্ত ও মনোরম ছাত্রীনবিাস, ছায়াঘেরা ক্যাম্পাস আর সুদক্ষ শিক্ষকমণ্ডলী।প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই কলজেটি পটুয়াখালী তথা দক্ষিণ বাংলার বিশাল নারী জনগোষ্ঠীর মেধাবিকাশে অগ্রণীভূমিকা পালন করে আসছে। প্রতি বছর মেধা তালকিায় এ কলেজের ছাত্রীদের স্থানলাভ ও দেশের নামী-দামী বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ লাভ করে। দক্ষ শিক্ষক শিক্ষিকাদের দক্ষতা ও আন্তরকিতা এবং অভিভাবদের সহযোগতিার পরিচায়ক। শ্রণীকক্ষে নিয়মিত পাঠদান ছাড়াও প্রতি বিষয়ে অতিরিক্ত টিউটোরিয়াল ক্লাস, টিউটোরিয়াল পরীক্ষা, অর্ধ-বার্ষিক,বার্ষিক ও নির্বাচনী পরীক্ষা এবং মডেল টেস্টের মাধ্যমে ছাত্রীদের সার্বক্ষনিক মূল্যায়নের ব্যবস্থাও কলজটির আর একটি উল্লেখযোগ্য দিক। টিউটোরিয়াল পরীক্ষা, অর্ধ-বার্ষিক, বার্ষিকও নির্বাচনী পরীক্ষার ফলাফলরে ভিত্তিতে প্রতি বিভাগের মেধাবী ছাত্রীদের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পুরস্কৃত করা হয়। সহশক্ষিা কার্যক্রম, রেডক্রিসেন্ট, রেঞ্জার, ডিবেট ক্লাব,সাহত্যি ও সংস্কৃতি প্রতিযোগিতা, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা ইত্যাদি বিষয়ে ছাত্রীদরে অধিক হারে অংশগ্রহণরে জন্য উৎসাহতি করা হয়। কলেজটিতে র্বতমানে বাংলা,ইংরজেী, ইতহিাস, ইসলামরে ইতহিাস ও সংস্কৃতি, র্দশন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও র্অথনীতি বিষয়ে অর্নাস র্কোস চালু আছ। এছাড়া এ বছর আরও ২টি বিষয়ে (গণতি এবং উদ্ভদিবদ্যিা) অনার্স কোর্স চালুর বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে এবং উচ্চ মাধ্যমকি স্তরে আরও কিছু যুগোপযোগী বিষয় খোলারপ্রক্রিয়া চলছে। এতে পটুয়াখালী তথা দক্ষণি বাংলার বিশাল নারী জনগোষ্ঠীর উচ্চ শিক্ষা সহজলভ্য হবে এবং নারী শিক্ষার প্রসার ঘটবে।
Download PDF
14.03.2017
Admin